প্রিয় নবীর ৯ উপদেশ
প্রিয় নবীর ৯ উপদেশ
ইসলাম ডেস্ক- মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) ছিলেন ইসলামী জীবনব্যবস্থার প্রবর্তক। তিনি মানবজাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করতেন। তিনি আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌছে দিতেন। ভালো ও মন্দের শিক্ষা দিতেন।
হযরত আবু হোরায়রা থেকে বর্ণিত- মিশকাত শরীফের একটি হাদিসে আছে রাসূলে পাক (সা.) নয়টি উপদেশ দিয়েছিলেন। এগুলো হচ্ছে :
১. আল্লাহকে প্রকাশ্যে এবং অপ্রকাশ্যে ভয় করবে।
২. আল্লাহর ভয় মনে রেখে ইনসাফের কথা বলবে। রাগে বা আনন্দে আল্লাহকে ভুলে যাবে না।
৩. ধনী বা দরিদ্র যে অবস্থায়ই থাকো না কেন, ইসলামে সাবেত থাকবে অর্থাৎ বিশ্বাসে অবিচল থাকবে।
৪. আত্মীয়-স্বজন তোমাদের ত্যাগ করলে তোমরা তাদের ত্যাগ করো না।
৫. যারা তোমাদের শান্তি কেঁড়ে নেয়, তাদের তোমরা শান্তি দেবার চেষ্টা করবে।
৬. যারা তোমার উপর জুলুম করেছে তাদেরকে মাফ করে দেবে।
৭. বেশির ভাগ সময় নীরবতা অবলম্বন করে আল্লাহর চিন্তায় মগ্ন থাকবে।
৮. কথাবার্তা এবং কাজের ফাঁকে আল্লাহর জিকির অব্যাহত রাখবে।
৯. যেখানেই থাকো, মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকবে এবং অন্যকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করবে।
সময়ের কণ্ঠস্বর
ইসলাম ডেস্ক- মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) ছিলেন ইসলামী জীবনব্যবস্থার প্রবর্তক। তিনি মানবজাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করতেন। তিনি আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌছে দিতেন। ভালো ও মন্দের শিক্ষা দিতেন।
হযরত আবু হোরায়রা থেকে বর্ণিত- মিশকাত শরীফের একটি হাদিসে আছে রাসূলে পাক (সা.) নয়টি উপদেশ দিয়েছিলেন। এগুলো হচ্ছে :
১. আল্লাহকে প্রকাশ্যে এবং অপ্রকাশ্যে ভয় করবে।
২. আল্লাহর ভয় মনে রেখে ইনসাফের কথা বলবে। রাগে বা আনন্দে আল্লাহকে ভুলে যাবে না।
৩. ধনী বা দরিদ্র যে অবস্থায়ই থাকো না কেন, ইসলামে সাবেত থাকবে অর্থাৎ বিশ্বাসে অবিচল থাকবে।
৪. আত্মীয়-স্বজন তোমাদের ত্যাগ করলে তোমরা তাদের ত্যাগ করো না।
৫. যারা তোমাদের শান্তি কেঁড়ে নেয়, তাদের তোমরা শান্তি দেবার চেষ্টা করবে।
৬. যারা তোমার উপর জুলুম করেছে তাদেরকে মাফ করে দেবে।
৭. বেশির ভাগ সময় নীরবতা অবলম্বন করে আল্লাহর চিন্তায় মগ্ন থাকবে।
৮. কথাবার্তা এবং কাজের ফাঁকে আল্লাহর জিকির অব্যাহত রাখবে।
৯. যেখানেই থাকো, মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকবে এবং অন্যকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করবে।
সময়ের কণ্ঠস্বর
No comments